পৃথিবীর সব থেকে পাওয়ারফুল মানুষ তাঁর নিজের ভালোবাসার মানুষটির কাছে
পাওয়ারলেস। দেখতে অসুন্দর একজন মানুষও তাঁর ভালোবাসার মানুষটির কাছে কিন্তু
পৃথিবীর সব থেকে সুন্দর হিসেবেই বিবেচিত। আবেগহীন একজন মানুষও তাঁর
ভালোবাসার মানুষের কাছে আবেগ লুকিয়ে রাখতে পারে না। প্রত্যেকের কাছে তাঁর
নিজ নিজ ভালোবাসার গুরুত্বটাই বেশি আর ভালোবাসার ধরণ টাও ভিন্ন ভিন্ন রকমের
হয়। ভালোবাসা কি? সবার কাছে থেকেই তাঁর উত্তর আসবে ভিন্ন ভিন্ন কিন্তু সব
ভালোবাসার অনুভূতি গুলো একই রকমের হয়।
আমরা রাস্তায় একটা কালো ছেলের সাথে খুব সুন্দর ফর্সা একটা মেয়ে বা খুব সুন্দর ফর্সা হ্যান্ডসাম একটা ছেলের সাথে একটা কালো মেয়ে দেখলে নিজেরা নিজেদের মধ্যেই অনেক কথা বলাবলি করি। এই মেয়ে কি দেখে এই ছেলেকে ভালোবাসল? কতো সুন্দর মেয়ে কতো সুন্দর ছেলে পেতো! বা এই ছেলে কি দেখে এই মেয়েকে ভালোবাসল? কতো সুন্দর ছেলে কতো সুন্দর মেয়ে পেতো! কিন্তু আমরা একবারও ভাবি না যে ওদের ভালোবাসাটা কতো সুন্দর।
তখন আমরা ভাবি না যে, চেহারা দেখে প্রেম ভালোবাসা হয় না। আমাদের তখন মনে থাকে না যে, ভালোবাসা অন্ধ, ভালোবাসা বদির, ভালোবাসা জাতহীন, বর্ণহীন, ধর্মহীন। আমরা তখন খেয়াল করি না যে, মানুষের চেহারাতেই আসল সৌন্দর্য না। আর যখন সবকিছু মনে পড়ে, তখন সবকিছু বুঝেও বলি তারপরও মেয়েটা আরও ভালো ছেলে পেতো বা ছেলেটা আরও ভালো মেয়ে পেতো। কথা হল, আমরা কখনো একটা ফর্সা ছেলের পাশে কালো মেয়ে বা একটা ফর্সা মেয়ের পাশে একটা কালো ছেলে মেনে নিতে পারি না। আমাদের আফসোস থেকেই যায়!
আমাদের এইটা মনে থাকে না যে, মানুষের আসল সৌন্দর্য তাঁর চেহারায় না। মানুষের আসল সৌন্দর্য তাঁর মনে, সৌন্দর্য তাঁর কর্মে, সৌন্দর্য তাঁর ব্যাবহারে, সৌন্দর্য তাঁর দায়িত্ববোধে, সৌন্দর্য তাঁর ভালোবাসায়, সৌন্দর্য তাঁর কথা বলায়। কিন্তু আমরা মনে করি মানুষের আসল সৌন্দর্য তাঁর চেহারায়। কারণ আমরা সুন্দরের পূজারি, দুর্ভাগ্যবশত আমরা শুধু সুন্দর চেহারার মানুষদের পূজা করি কিন্তু সুন্দর মনের মানুষদের করি না।
আমি নিজে কেমন? আমার থেকে সুন্দর একটা মেয়ে কেন আমাকে ভালোবাসে? বা আমার থেকে অসুন্দর একটা মেয়েকেই বা কেন আমি ভালোবাসি?? এই কথাগুলো আমরা ভাবি না আর একটা মুহূর্তের জন্যও ভাবতে চাইও না। তখন আমরা বেখেয়ালি, শুধু অন্যদের বেলাতেই একটু বেশি খেয়াল করি এই যা! আমরা কত্ত কিউট নিজের কথা ভাবি না কিন্তু পরের কথা ভাবি।
নোটঃ রাস্তায় শুধু সাদাকালো গার্লফ্রেন্ড-বয়ফ্রেন্ড থাকে না, কালারফুল ভাই-বোনও থাকে। আরও বিভিন্ন সম্পর্কের মানুষজন চলা ফেরা করে। প্লিজ, তাই কিছু বলার আগে নিশ্চিত হয়ে নিবেন, আর কিছু না বললে তো সব থেকে ভালো হয় । বিলিভ ইট ওর নট, এই অভ্যাস গুলো আমার নেই, কিন্তু এই একটা ক্ষেত্রেই নিউটনের তৃতীয় সূত্রটা কাজ করে না। ক্রিয়া না থাকার পরও প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। বর্তমানে নিজের বোন, ভাগ্নিকে নিয়ে এককথায় যেকোনো মেয়েকে নিয়ে বের হতে অস্বস্তি লাগে। কেন লাগে তা হয়তো বুঝতে বাকি নেই?
আমরা রাস্তায় একটা কালো ছেলের সাথে খুব সুন্দর ফর্সা একটা মেয়ে বা খুব সুন্দর ফর্সা হ্যান্ডসাম একটা ছেলের সাথে একটা কালো মেয়ে দেখলে নিজেরা নিজেদের মধ্যেই অনেক কথা বলাবলি করি। এই মেয়ে কি দেখে এই ছেলেকে ভালোবাসল? কতো সুন্দর মেয়ে কতো সুন্দর ছেলে পেতো! বা এই ছেলে কি দেখে এই মেয়েকে ভালোবাসল? কতো সুন্দর ছেলে কতো সুন্দর মেয়ে পেতো! কিন্তু আমরা একবারও ভাবি না যে ওদের ভালোবাসাটা কতো সুন্দর।
তখন আমরা ভাবি না যে, চেহারা দেখে প্রেম ভালোবাসা হয় না। আমাদের তখন মনে থাকে না যে, ভালোবাসা অন্ধ, ভালোবাসা বদির, ভালোবাসা জাতহীন, বর্ণহীন, ধর্মহীন। আমরা তখন খেয়াল করি না যে, মানুষের চেহারাতেই আসল সৌন্দর্য না। আর যখন সবকিছু মনে পড়ে, তখন সবকিছু বুঝেও বলি তারপরও মেয়েটা আরও ভালো ছেলে পেতো বা ছেলেটা আরও ভালো মেয়ে পেতো। কথা হল, আমরা কখনো একটা ফর্সা ছেলের পাশে কালো মেয়ে বা একটা ফর্সা মেয়ের পাশে একটা কালো ছেলে মেনে নিতে পারি না। আমাদের আফসোস থেকেই যায়!
আমাদের এইটা মনে থাকে না যে, মানুষের আসল সৌন্দর্য তাঁর চেহারায় না। মানুষের আসল সৌন্দর্য তাঁর মনে, সৌন্দর্য তাঁর কর্মে, সৌন্দর্য তাঁর ব্যাবহারে, সৌন্দর্য তাঁর দায়িত্ববোধে, সৌন্দর্য তাঁর ভালোবাসায়, সৌন্দর্য তাঁর কথা বলায়। কিন্তু আমরা মনে করি মানুষের আসল সৌন্দর্য তাঁর চেহারায়। কারণ আমরা সুন্দরের পূজারি, দুর্ভাগ্যবশত আমরা শুধু সুন্দর চেহারার মানুষদের পূজা করি কিন্তু সুন্দর মনের মানুষদের করি না।
আমি নিজে কেমন? আমার থেকে সুন্দর একটা মেয়ে কেন আমাকে ভালোবাসে? বা আমার থেকে অসুন্দর একটা মেয়েকেই বা কেন আমি ভালোবাসি?? এই কথাগুলো আমরা ভাবি না আর একটা মুহূর্তের জন্যও ভাবতে চাইও না। তখন আমরা বেখেয়ালি, শুধু অন্যদের বেলাতেই একটু বেশি খেয়াল করি এই যা! আমরা কত্ত কিউট নিজের কথা ভাবি না কিন্তু পরের কথা ভাবি।
নোটঃ রাস্তায় শুধু সাদাকালো গার্লফ্রেন্ড-বয়ফ্রেন্ড থাকে না, কালারফুল ভাই-বোনও থাকে। আরও বিভিন্ন সম্পর্কের মানুষজন চলা ফেরা করে। প্লিজ, তাই কিছু বলার আগে নিশ্চিত হয়ে নিবেন, আর কিছু না বললে তো সব থেকে ভালো হয় । বিলিভ ইট ওর নট, এই অভ্যাস গুলো আমার নেই, কিন্তু এই একটা ক্ষেত্রেই নিউটনের তৃতীয় সূত্রটা কাজ করে না। ক্রিয়া না থাকার পরও প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। বর্তমানে নিজের বোন, ভাগ্নিকে নিয়ে এককথায় যেকোনো মেয়েকে নিয়ে বের হতে অস্বস্তি লাগে। কেন লাগে তা হয়তো বুঝতে বাকি নেই?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন