কী ঘটছে দেশে? মাওলানা দলোওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসরি রায় ঘোষণার দনি হরতালরে ডাক দিযেছিল বাংলাদশে জামায়াতে ইসলামী। সারা দেশে হরতাল পালনও হয়ছে।কিন্তু এর জন্য অকল্পনীয় মাসুল দিতে হয়েছে জামায়াত-শবিরিরে নেতার্কমী আর হরতাল সর্মথনকারীদরে তো বটইে, এমনকি নিরীহ সাধারণ মানুষকওে? দেশ কি গৃহযুদ্ধরে দিক এগিয়ে যাচ্ছ? এইভাবে একটি গণতান্ত্রকি সরকার দেশে পুলিশ বাহনিীকে ব্যবহার করছে তাদরে প্রতিপক্ষকে দমন, নিপীড়ন, নর্যিাতন আর হত্যা করার জন্য; তা অবলোকন করে আমরা আসলইে শঙ্কতি। এর শেষ কোথায়? কী পরণিতি অপক্ষো করছে সামন?
ব্লগারদরে একজন রাজীব খুন হয়ছেনে তা পরষ্কিার হওয়ার আগইে তাকে দিতীয মুক্তযিুদ্ধরে প্রথম শহীদ হিসেবে এরই মধ্যে ঘোষণা দয়ো হয়ছে। এর মাধ্যমে সরকার আসল মুক্তযিুদ্ধকইে অপমান করল। অথচ আরকে মিছিলিকারী শ্লোগান দিতে গিয়ে শাহবাগে ঘটনাস্থলইে মৃত্যুবরণ করনে। কই তাকে তো শহীদ ঘোষণা দয়ো হয়ন
সরকার বাকস্বাধীনতার কথা বলে র্ধমরে অবমাননকারী ব্লগারদরে নরিাপত্তা দিচ্ছে। অপরদিকে ববিকেরে তাড়নায় যখনেআরেম ওলামারা আন্দোলনে নামলো সরকার তাদের দমাতে অস্ত্র চালাচ্ছে? ইসলাম র্ধম, নবী মোহাম্মদ (সা.) আর ইসলামরে বভিন্নি রীতনিীতক অশ্লীল-ঘৃণ্য আর অশ্রাব্য ভাষায় আক্রমণ করে তাদরে কাছে তা কোনো অপরাধ বলে ববিচেতি হয় না। কারণ তারা এই সরকাররে অন্যায় আচরণরে বরিুদ্ধে কথা বলছে না। সরকাররে র্ব্যথতা আর পাহাড় সমান র্দুনীতি থেকে মানুষরে মনোযোগকে তারা অন্যদিকে ঘুরিয়ে দিচ্ছে সরকার। তাই তাদরে লালন করে যাচ্ছে।
এত খুন, রাহাজানি, নির্যাতন, নষ্পিষেণ, দমন, অত্যাচার কসিরে আলামত বহন করছ? আমরা ’৯০-এ স্বরৈাচারী সরকাররে বরিুদ্ধে আন্দোলনের কথা শুনেছি। সেই স্বরৈাচারী সরকারও এভাবে গুলি করে পাখরি মতো এত মানুষ হত্যা করেনি।সেই স্বরৈাচারী সরকাররে প্রধান জনোরলে এরশাদও র্বতমান সরকাররে নব্য ফ্যাসবিাদী র্কীতি দেখলে লজ্জা পাচ্ছনে। যে পাকস্তিানি হানাদার বাহনিীর সহযোগতিার কথা বলে আমরা যুদ্ধাপরাধীদরে বচিাররে কাঠগড়ায় দাঁড় করয়িছে,সেই পাকস্তিানি হানাদার বাহনিীও মছিলি-মিটিং করার অপরাধে এভাবে এত মানুষ হত্যা করনে। স্বাধীন দেশে এভাবে নর্বিচিারে মানুষ হত্যা করে এ সরকার তাদরে ফ্যাসবিাদী মনোভাবরে বহি:প্রকাশ ঘটাল।
সরকারি মদদে যখন নাস্তিক ব্লগাররা জামায়াতকে গালি দিতে গিয়ে প্রকৃত ইসলামকে গালি দিয়ে নিজেদের আসল আসল উদ্দেশ্য ইসলাম ধ্ধংসের চেহারা ভেসে উঠল, তখন মুসলমান হিসেবে সবারই অনুভূতিতে আঘাত লাগার কথা। টুপ-দাড়ি এদশেরে মুসলমানরে র্ধমীয় লবোস। যারা এ র্ধমীয় পবত্রি লবোসকে রাজাকাররে ভূষণ হিসেবে অপমানতি কর; তারা সত্যকিার র্অথে দশেকে ভালোবাসে না। স্বাধীনতা-উত্তর একদল লখেক-নাট্যকার গ্রামরে লম্পট মাতব্বরকে টুপ, দাড়ি আর লুঙ্গ-পাঞ্জাবতি উপস্থাপন করতনে। মধ্যখানে বশে কছিুদনি বরিত থাকলওে নব্য ফ্যাসবিাদীদরে দ্বারা তা আবার ফিরে আসছ। যাতে মুসলমান হসিবেে প্রতটিি নাগরকিই শঙ্কতি হওয়ার কথা। নব্য নাস্তক্যিবাদরে এ হোতারা কোনো এক বৃহত্ শক্তরি পরোক্ষ ইঙ্গতিে ইসলামকে অবমাননা করার এমন দুঃসাহস দখোচ্ছ।ে মুসলমান হসিবেে সবারই সে অবমাননার বরিুদ্ধে সোচ্চার হওয়া র্কতব্য। আমরা প্রত্যক্ষ করলাম কীভাবে সসেব র্ধমপ্রাণ মুসল্লরি বরিুদ্ধে পুলশিকে ললেয়িে দয়িছেলি সরকার। সরকাররে এ র্কমকাণ্ড অবশ্যই ঘৃণ্য, আর এর নন্দিার ভাষা আমাদরে জানা নইে।
বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত মহাসচবিকে এক মামলায় জামনি হলে জলেগটে থকেইে অন্য মামলায় গ্রফেতার দেখিয়ে আইনরে অপব্যবহার করা হয়ছেলি। ওগুলো কি মানবতাবরিোধী অপরাধ নয়?
এ সরকাররে আমলে দশেরে অনকে বরণ্যে ব্যক্তত্বিকে অপমানতি হতে হয়ছে। ড. ইউনূসসহ আরও অনকেকইে। আর্ন্তজাতকি অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রায় ঘোষতি হওয়ার পর মাওলানা সাঈদীও বচিারক আর পুলশিরে সামনইে আওয়ামীপুষ্ট কছিু ব্যক্তরি দ্বারা অশালীন আচরণরে শকিার হন। দশেরে স্বনামধন্য একটি বশ্বিবদ্যিালয়রে একজন উপার্চায, দশেরে শ্রষ্ঠে বদ্যিাপীঠরে একজন অধ্যাপক, আওয়ামীপুষ্ট সাংস্কৃতকি দলরে প্রধান যখন আদালতে কাউকে অশ্লীল ভাষায় গালাগালি করে এবং মারতে উদ্ধত হন, তখন বুঝতে হবে এ সমাজরে কত গভীরে পচন ধরছে।ে অপরাধীর অপরাধ যত বড়ই হোক, তাকে কথায়-আচরণে কংিবা শারীরকিভাবে লাঞ্ছতি করা কোনো সভ্য মানুষরে কাজ নয়। র্সাবয়িার যুদ্ধরে পর হগেরে আর্ন্তজাতকি আদালতে র্সাব নতো স্লোবোদান মলেোসোভচিরে বচিার হয়ছে।ে যারা টভিতিে সে বচিাররে দৃশ্য দখেছেনে তারা বলতে পারবনে, বসনয়িার মুসলমানদরে ওপর গণহত্যার দায়ে দোষী ওই র্সাব নতোর সঙ্গে আদালত কত ভদ্রতার সঙ্গে আচরণ করছে।ে ইউরোপয়িানদরে এই ভদ্র আচরণ সত্যইি অনুকরণীয়। আইনে অপরাধীর যা শাস্তি প্রাপ্য, তা সে পাব।ে মাওলানা সাঈদীর সঙ্গে অশালীন আচরণ করে সরকারপক্ষীয় লোকগুলো নজিদেরে হীনমন্যতাকে তো সবার সামনে উন্মোচন করলনেই, সঙ্গে ট্রাইব্যুনালরে বচিারর্কাযকে প্রহসনরে বচিার হসিবেে প্রমাণতি করলনে। এক বচিারকরে স্কাইপরে কথোপকথন প্রকাশ হয়ে যাওয়ার পর ট্রাইব্যুনালরে বধৈতা নয়িওে প্রশ্ন উঠছেলি। যদওি আগে থকেইে এ বচিার নায়েবে আর্ন্তজাতকি অনকে সংস্থাই সন্দহে পোষণ করে আসছলি।
জামায়াত-শবিরিরে বরিুদ্ধ, র্ধমপ্রাণ মুসলমানদরে বরিুদ্ধ, বরিোধী দলরে বরিুদ্ধ, জনগণরে বরিুদ্ধে আওয়ামী সরকাররে এই ফ্যাসবিাদী আচরণ দশেকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছ? সরকার এক যুদ্ধাপরাধরে বাহানা দয়ি দশেরে মানুষকে আর কত বোকা বানাতে চায়? বগিত কয়কেদিনে সরকাররে যে মারমুখী নষ্ঠিুরতা দখেছে, এর পরণিাম কি ভালো কছিু বয়ে আনব? আওয়ামী লীগ আজ বরিোধী দলকে যভোবে দমন করে আসছ, ভবষ্যিতে তারা বরিোধী দলে গেলে তাদরে সঙ্গে একই আচরণ করা হলে তারা কি তখন মানবতার প্রশ্ন তুলবনে?
ব্লগারদরে একজন রাজীব খুন হয়ছেনে তা পরষ্কিার হওয়ার আগইে তাকে দিতীয মুক্তযিুদ্ধরে প্রথম শহীদ হিসেবে এরই মধ্যে ঘোষণা দয়ো হয়ছে। এর মাধ্যমে সরকার আসল মুক্তযিুদ্ধকইে অপমান করল। অথচ আরকে মিছিলিকারী শ্লোগান দিতে গিয়ে শাহবাগে ঘটনাস্থলইে মৃত্যুবরণ করনে। কই তাকে তো শহীদ ঘোষণা দয়ো হয়ন
সরকার বাকস্বাধীনতার কথা বলে র্ধমরে অবমাননকারী ব্লগারদরে নরিাপত্তা দিচ্ছে। অপরদিকে ববিকেরে তাড়নায় যখনেআরেম ওলামারা আন্দোলনে নামলো সরকার তাদের দমাতে অস্ত্র চালাচ্ছে? ইসলাম র্ধম, নবী মোহাম্মদ (সা.) আর ইসলামরে বভিন্নি রীতনিীতক অশ্লীল-ঘৃণ্য আর অশ্রাব্য ভাষায় আক্রমণ করে তাদরে কাছে তা কোনো অপরাধ বলে ববিচেতি হয় না। কারণ তারা এই সরকাররে অন্যায় আচরণরে বরিুদ্ধে কথা বলছে না। সরকাররে র্ব্যথতা আর পাহাড় সমান র্দুনীতি থেকে মানুষরে মনোযোগকে তারা অন্যদিকে ঘুরিয়ে দিচ্ছে সরকার। তাই তাদরে লালন করে যাচ্ছে।
এত খুন, রাহাজানি, নির্যাতন, নষ্পিষেণ, দমন, অত্যাচার কসিরে আলামত বহন করছ? আমরা ’৯০-এ স্বরৈাচারী সরকাররে বরিুদ্ধে আন্দোলনের কথা শুনেছি। সেই স্বরৈাচারী সরকারও এভাবে গুলি করে পাখরি মতো এত মানুষ হত্যা করেনি।সেই স্বরৈাচারী সরকাররে প্রধান জনোরলে এরশাদও র্বতমান সরকাররে নব্য ফ্যাসবিাদী র্কীতি দেখলে লজ্জা পাচ্ছনে। যে পাকস্তিানি হানাদার বাহনিীর সহযোগতিার কথা বলে আমরা যুদ্ধাপরাধীদরে বচিাররে কাঠগড়ায় দাঁড় করয়িছে,সেই পাকস্তিানি হানাদার বাহনিীও মছিলি-মিটিং করার অপরাধে এভাবে এত মানুষ হত্যা করনে। স্বাধীন দেশে এভাবে নর্বিচিারে মানুষ হত্যা করে এ সরকার তাদরে ফ্যাসবিাদী মনোভাবরে বহি:প্রকাশ ঘটাল।
সরকারি মদদে যখন নাস্তিক ব্লগাররা জামায়াতকে গালি দিতে গিয়ে প্রকৃত ইসলামকে গালি দিয়ে নিজেদের আসল আসল উদ্দেশ্য ইসলাম ধ্ধংসের চেহারা ভেসে উঠল, তখন মুসলমান হিসেবে সবারই অনুভূতিতে আঘাত লাগার কথা। টুপ-দাড়ি এদশেরে মুসলমানরে র্ধমীয় লবোস। যারা এ র্ধমীয় পবত্রি লবোসকে রাজাকাররে ভূষণ হিসেবে অপমানতি কর; তারা সত্যকিার র্অথে দশেকে ভালোবাসে না। স্বাধীনতা-উত্তর একদল লখেক-নাট্যকার গ্রামরে লম্পট মাতব্বরকে টুপ, দাড়ি আর লুঙ্গ-পাঞ্জাবতি উপস্থাপন করতনে। মধ্যখানে বশে কছিুদনি বরিত থাকলওে নব্য ফ্যাসবিাদীদরে দ্বারা তা আবার ফিরে আসছ। যাতে মুসলমান হসিবেে প্রতটিি নাগরকিই শঙ্কতি হওয়ার কথা। নব্য নাস্তক্যিবাদরে এ হোতারা কোনো এক বৃহত্ শক্তরি পরোক্ষ ইঙ্গতিে ইসলামকে অবমাননা করার এমন দুঃসাহস দখোচ্ছ।ে মুসলমান হসিবেে সবারই সে অবমাননার বরিুদ্ধে সোচ্চার হওয়া র্কতব্য। আমরা প্রত্যক্ষ করলাম কীভাবে সসেব র্ধমপ্রাণ মুসল্লরি বরিুদ্ধে পুলশিকে ললেয়িে দয়িছেলি সরকার। সরকাররে এ র্কমকাণ্ড অবশ্যই ঘৃণ্য, আর এর নন্দিার ভাষা আমাদরে জানা নইে।
বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত মহাসচবিকে এক মামলায় জামনি হলে জলেগটে থকেইে অন্য মামলায় গ্রফেতার দেখিয়ে আইনরে অপব্যবহার করা হয়ছেলি। ওগুলো কি মানবতাবরিোধী অপরাধ নয়?
এ সরকাররে আমলে দশেরে অনকে বরণ্যে ব্যক্তত্বিকে অপমানতি হতে হয়ছে। ড. ইউনূসসহ আরও অনকেকইে। আর্ন্তজাতকি অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রায় ঘোষতি হওয়ার পর মাওলানা সাঈদীও বচিারক আর পুলশিরে সামনইে আওয়ামীপুষ্ট কছিু ব্যক্তরি দ্বারা অশালীন আচরণরে শকিার হন। দশেরে স্বনামধন্য একটি বশ্বিবদ্যিালয়রে একজন উপার্চায, দশেরে শ্রষ্ঠে বদ্যিাপীঠরে একজন অধ্যাপক, আওয়ামীপুষ্ট সাংস্কৃতকি দলরে প্রধান যখন আদালতে কাউকে অশ্লীল ভাষায় গালাগালি করে এবং মারতে উদ্ধত হন, তখন বুঝতে হবে এ সমাজরে কত গভীরে পচন ধরছে।ে অপরাধীর অপরাধ যত বড়ই হোক, তাকে কথায়-আচরণে কংিবা শারীরকিভাবে লাঞ্ছতি করা কোনো সভ্য মানুষরে কাজ নয়। র্সাবয়িার যুদ্ধরে পর হগেরে আর্ন্তজাতকি আদালতে র্সাব নতো স্লোবোদান মলেোসোভচিরে বচিার হয়ছে।ে যারা টভিতিে সে বচিাররে দৃশ্য দখেছেনে তারা বলতে পারবনে, বসনয়িার মুসলমানদরে ওপর গণহত্যার দায়ে দোষী ওই র্সাব নতোর সঙ্গে আদালত কত ভদ্রতার সঙ্গে আচরণ করছে।ে ইউরোপয়িানদরে এই ভদ্র আচরণ সত্যইি অনুকরণীয়। আইনে অপরাধীর যা শাস্তি প্রাপ্য, তা সে পাব।ে মাওলানা সাঈদীর সঙ্গে অশালীন আচরণ করে সরকারপক্ষীয় লোকগুলো নজিদেরে হীনমন্যতাকে তো সবার সামনে উন্মোচন করলনেই, সঙ্গে ট্রাইব্যুনালরে বচিারর্কাযকে প্রহসনরে বচিার হসিবেে প্রমাণতি করলনে। এক বচিারকরে স্কাইপরে কথোপকথন প্রকাশ হয়ে যাওয়ার পর ট্রাইব্যুনালরে বধৈতা নয়িওে প্রশ্ন উঠছেলি। যদওি আগে থকেইে এ বচিার নায়েবে আর্ন্তজাতকি অনকে সংস্থাই সন্দহে পোষণ করে আসছলি।
জামায়াত-শবিরিরে বরিুদ্ধ, র্ধমপ্রাণ মুসলমানদরে বরিুদ্ধ, বরিোধী দলরে বরিুদ্ধ, জনগণরে বরিুদ্ধে আওয়ামী সরকাররে এই ফ্যাসবিাদী আচরণ দশেকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছ? সরকার এক যুদ্ধাপরাধরে বাহানা দয়ি দশেরে মানুষকে আর কত বোকা বানাতে চায়? বগিত কয়কেদিনে সরকাররে যে মারমুখী নষ্ঠিুরতা দখেছে, এর পরণিাম কি ভালো কছিু বয়ে আনব? আওয়ামী লীগ আজ বরিোধী দলকে যভোবে দমন করে আসছ, ভবষ্যিতে তারা বরিোধী দলে গেলে তাদরে সঙ্গে একই আচরণ করা হলে তারা কি তখন মানবতার প্রশ্ন তুলবনে?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন